যখন সে মাঠে গিয়ে গান গাইত, তখন মাঠের যত গরু সব দড়ি ছিঁড়ে ভাগত। বাজাতে বাজাতে সে বিষম ঢুলতে থাকত, আর পা নাড়ত আর চোখ পাকাত, আর দাঁত খিঁচোত, আর ভ্রূকুটি করত। এই বলে বাঘা তার ঢোলকটিকে ঘাড়ে করে বনে চলে গেল। গুপিও বাঘার বাজনা শুনতে পায়, আর বাঘারই মতো ভয়ে কাঁপে। যখন সে ঘরে ব’সে গাইত, তখন তার বাবার দোকানের খদ্দের সব ছুটে পালাত। তাকে দেখেই ভারি আশ্চর্য হয়ে গুপি জিজ্ঞাসা করল, ‘তুমি কে হে?’ শেষে আর পাঁচু তার ঢোলকের পয়সা দিয়ে উঠতে পারে না। শেষে আর পাঁচু তার ঢোলকের পয়সা দিয়ে উঠতে পারে না। তার একটা মুদীর দোকান ছিল। বাজাতে বাজাতে সে বিষম ঢুলতে থাকত, আর পা নাড়ত আর চোখ পাকাত, আর দাঁত খিঁচোত, আর ভ্রূকুটি করত। শেষে একটু ভাবল, ‘এ বনে থাকলে কখন প্রাণটা যাবে, তার চেয়ে এই বেলা এখান থেকে পালাই।’ সেটা না গেয়ে সে তিলেকও থাকতে পারত না, তার দম আটকে আসত। শেষে একটু ভাবল, ‘এ বনে থাকলে কখন প্রাণটা যাবে, তার চেয়ে এই বেলা এখান থেকে পালাই।’ ওটা এলেই তো ঢোলকসুদ্ধ আমাকে গিলে খাবে!’ গুপিও বাঘার বাজনা শুনতে পায়, আর বাঘারই মতো ভয়ে কাঁপে। সে যা ঢোলক হল! তার মুখ হল সাড়ে-তিন হাত চওড়া, আর ছাউনি মোষের চামড়ার।
Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipisicing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis aute irure dolor in reprehenderit in voluptate velit esse cillum dolore eu fugiat nulla pariatur. Excepteur sint occaecat cupidatat non proident, sunt in culpa qui officia deserunt mollit anim id est laborum.
যখন সে মাঠে গিয়ে গান গাইত, তখন মাঠের যত গরু সব দড়ি ছিঁড়ে ভাগত। বাজাতে বাজাতে সে বিষম ঢুলতে থাকত, আর পা নাড়ত আর চোখ পাকাত, আর দাঁত খিঁচোত, আর ভ্রূকুটি করত। এই বলে বাঘা তার ঢোলকটিকে ঘাড়ে করে বনে চলে গেল। গুপিও বাঘার বাজনা শুনতে পায়, আর বাঘারই মতো ভয়ে কাঁপে। যখন সে ঘরে ব’সে গাইত, তখন তার বাবার দোকানের খদ্দের সব ছুটে পালাত। তাকে দেখেই ভারি আশ্চর্য হয়ে গুপি জিজ্ঞাসা করল, ‘তুমি কে হে?’ শেষে আর পাঁচু তার ঢোলকের পয়সা দিয়ে উঠতে পারে না। শেষে আর পাঁচু তার ঢোলকের পয়সা দিয়ে উঠতে পারে না। তার একটা মুদীর দোকান ছিল। বাজাতে বাজাতে সে বিষম ঢুলতে থাকত, আর পা নাড়ত আর চোখ পাকাত, আর দাঁত খিঁচোত, আর ভ্রূকুটি করত। শেষে একটু ভাবল, ‘এ বনে থাকলে কখন প্রাণটা যাবে, তার চেয়ে এই বেলা এখান থেকে পালাই।’ সেটা না গেয়ে সে তিলেকও থাকতে পারত না, তার দম আটকে আসত। শেষে একটু ভাবল, ‘এ বনে থাকলে কখন প্রাণটা যাবে, তার চেয়ে এই বেলা এখান থেকে পালাই।’ ওটা এলেই তো ঢোলকসুদ্ধ আমাকে গিলে খাবে!’ গুপিও বাঘার বাজনা শুনতে পায়, আর বাঘারই মতো ভয়ে কাঁপে। সে যা ঢোলক হল! তার মুখ হল সাড়ে-তিন হাত চওড়া, আর ছাউনি মোষের চামড়ার।
Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipisicing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis aute irure dolor in reprehenderit in voluptate velit esse cillum dolore eu fugiat nulla pariatur. Excepteur sint occaecat cupidatat non proident, sunt in culpa qui officia deserunt mollit anim id est laborum.
যখন সে মাঠে গিয়ে গান গাইত, তখন মাঠের যত গরু সব দড়ি ছিঁড়ে ভাগত। বাজাতে বাজাতে সে বিষম ঢুলতে থাকত, আর পা নাড়ত আর চোখ পাকাত, আর দাঁত খিঁচোত, আর ভ্রূকুটি করত। এই বলে বাঘা তার ঢোলকটিকে ঘাড়ে করে বনে চলে গেল। গুপিও বাঘার বাজনা শুনতে পায়, আর বাঘারই মতো ভয়ে কাঁপে। যখন সে ঘরে ব’সে গাইত, তখন তার বাবার দোকানের খদ্দের সব ছুটে পালাত। তাকে দেখেই ভারি আশ্চর্য হয়ে গুপি জিজ্ঞাসা করল, ‘তুমি কে হে?’ শেষে আর পাঁচু তার ঢোলকের পয়সা দিয়ে উঠতে পারে না। শেষে আর পাঁচু তার ঢোলকের পয়সা দিয়ে উঠতে পারে না। তার একটা মুদীর দোকান ছিল। বাজাতে বাজাতে সে বিষম ঢুলতে থাকত, আর পা নাড়ত আর চোখ পাকাত, আর দাঁত খিঁচোত, আর ভ্রূকুটি করত। শেষে একটু ভাবল, ‘এ বনে থাকলে কখন প্রাণটা যাবে, তার চেয়ে এই বেলা এখান থেকে পালাই।’ সেটা না গেয়ে সে তিলেকও থাকতে পারত না, তার দম আটকে আসত। শেষে একটু ভাবল, ‘এ বনে থাকলে কখন প্রাণটা যাবে, তার চেয়ে এই বেলা এখান থেকে পালাই।’ ওটা এলেই তো ঢোলকসুদ্ধ আমাকে গিলে খাবে!’ গুপিও বাঘার বাজনা শুনতে পায়, আর বাঘারই মতো ভয়ে কাঁপে। সে যা ঢোলক হল! তার মুখ হল সাড়ে-তিন হাত চওড়া, আর ছাউনি মোষের চামড়ার।
Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipisicing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis aute irure dolor in reprehenderit in voluptate velit esse cillum dolore eu fugiat nulla pariatur. Excepteur sint occaecat cupidatat non proident, sunt in culpa qui officia deserunt mollit anim id est laborum.
যখন সে মাঠে গিয়ে গান গাইত, তখন মাঠের যত গরু সব দড়ি ছিঁড়ে ভাগত। বাজাতে বাজাতে সে বিষম ঢুলতে থাকত, আর পা নাড়ত আর চোখ পাকাত, আর দাঁত খিঁচোত, আর ভ্রূকুটি করত। এই বলে বাঘা তার ঢোলকটিকে ঘাড়ে করে বনে চলে গেল। গুপিও বাঘার বাজনা শুনতে পায়, আর বাঘারই মতো ভয়ে কাঁপে। যখন সে ঘরে ব’সে গাইত, তখন তার বাবার দোকানের খদ্দের সব ছুটে পালাত। তাকে দেখেই ভারি আশ্চর্য হয়ে গুপি জিজ্ঞাসা করল, ‘তুমি কে হে?’ শেষে আর পাঁচু তার ঢোলকের পয়সা দিয়ে উঠতে পারে না। শেষে আর পাঁচু তার ঢোলকের পয়সা দিয়ে উঠতে পারে না। তার একটা মুদীর দোকান ছিল। বাজাতে বাজাতে সে বিষম ঢুলতে থাকত, আর পা নাড়ত আর চোখ পাকাত, আর দাঁত খিঁচোত, আর ভ্রূকুটি করত। শেষে একটু ভাবল, ‘এ বনে থাকলে কখন প্রাণটা যাবে, তার চেয়ে এই বেলা এখান থেকে পালাই।’ সেটা না গেয়ে সে তিলেকও থাকতে পারত না, তার দম আটকে আসত। শেষে একটু ভাবল, ‘এ বনে থাকলে কখন প্রাণটা যাবে, তার চেয়ে এই বেলা এখান থেকে পালাই।’ ওটা এলেই তো ঢোলকসুদ্ধ আমাকে গিলে খাবে!’ গুপিও বাঘার বাজনা শুনতে পায়, আর বাঘারই মতো ভয়ে কাঁপে। সে যা ঢোলক হল! তার মুখ হল সাড়ে-তিন হাত চওড়া, আর ছাউনি মোষের চামড়ার।
Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipisicing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis aute irure dolor in reprehenderit in voluptate velit esse cillum dolore eu fugiat nulla pariatur. Excepteur sint occaecat cupidatat non proident, sunt in culpa qui officia deserunt mollit anim id est laborum.
যখন সে মাঠে গিয়ে গান গাইত, তখন মাঠের যত গরু সব দড়ি ছিঁড়ে ভাগত। বাজাতে বাজাতে সে বিষম ঢুলতে থাকত, আর পা নাড়ত আর চোখ পাকাত, আর দাঁত খিঁচোত, আর ভ্রূকুটি করত। এই বলে বাঘা তার ঢোলকটিকে ঘাড়ে করে বনে চলে গেল। গুপিও বাঘার বাজনা শুনতে পায়, আর বাঘারই মতো ভয়ে কাঁপে। যখন সে ঘরে ব’সে গাইত, তখন তার বাবার দোকানের খদ্দের সব ছুটে পালাত। তাকে দেখেই ভারি আশ্চর্য হয়ে গুপি জিজ্ঞাসা করল, ‘তুমি কে হে?’ শেষে আর পাঁচু তার ঢোলকের পয়সা দিয়ে উঠতে পারে না। শেষে আর পাঁচু তার ঢোলকের পয়সা দিয়ে উঠতে পারে না। তার একটা মুদীর দোকান ছিল। বাজাতে বাজাতে সে বিষম ঢুলতে থাকত, আর পা নাড়ত আর চোখ পাকাত, আর দাঁত খিঁচোত, আর ভ্রূকুটি করত। শেষে একটু ভাবল, ‘এ বনে থাকলে কখন প্রাণটা যাবে, তার চেয়ে এই বেলা এখান থেকে পালাই।’ সেটা না গেয়ে সে তিলেকও থাকতে পারত না, তার দম আটকে আসত। শেষে একটু ভাবল, ‘এ বনে থাকলে কখন প্রাণটা যাবে, তার চেয়ে এই বেলা এখান থেকে পালাই।’ ওটা এলেই তো ঢোলকসুদ্ধ আমাকে গিলে খাবে!’ গুপিও বাঘার বাজনা শুনতে পায়, আর বাঘারই মতো ভয়ে কাঁপে। সে যা ঢোলক হল! তার মুখ হল সাড়ে-তিন হাত চওড়া, আর ছাউনি মোষের চামড়ার।
Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipisicing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation ullamco laboris nisi ut aliquip ex ea commodo consequat. Duis aute irure dolor in reprehenderit in voluptate velit esse cillum dolore eu fugiat nulla pariatur. Excepteur sint occaecat cupidatat non proident, sunt in culpa qui officia deserunt mollit anim id est laborum.